000 07929nam a22002537a 4500
003 IN-KoSCC
005 20240420121422.0
008 240322b |||||||| |||| 00| 0 eng d
020 _a9788119239412
_cRs.600.00
041 _aben
082 _222
_a891.44308
_bS774Oi
100 _aSreeparabat
245 _aঐতিহাসিক কাহিনী সমগ্র - সপ্তম খন্ড /
_cশ্রীপারাবত; সম্পাদনা: বারিদবরণ ঘোষ.
246 _aOitihasik Kahini Samagra (Vol. VII) / Sri Parabat
260 _aKolkata:
_bDey's Publishing,
_c2024.
300 _aV.VII; 520 p.
505 _aসূচি: -- প্রবেশ-তোরণ ৯ ভূমিকা ১৭ নাদির শাহ ১৯ মহম্মদ বিন তুঘলক ১৫৫ কর্ণসুবর্ণ থেকে কান্যকুব্জ ৩১৫ --------------------------------------**********************------------------------------------- নাদির শাহ বা নাদির কুলিবেগ ইরানের শাহ হিসেবে শাসন করেছেন ও তিনি ছিলেন আফছারিদ রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর প্রখর সামরিক দক্ষতার কারণে কোনো কোনো ইতিহাসবিদ তাঁকে ইরানের নেপোলিয়ন বা আলেকজান্ডার হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি আদর্শ হিসেবে মধ্য এশিয়ার আরও দু'জন বিজেতা চেঙ্গিস খান ও তৈমুর লঙকে অনুসরণ করেন, এবং তাঁদের মতো নিষ্ঠুরও হয়ে ওঠেন। সেই ইতিহাস লেখকের লেখনীতে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে যা পাঠক পাঠিকার হৃদয়ে চিরকাল অনুরণিত হবে। 'মহম্মদ বিন তুঘলক'- ভারতবর্ষের ইতিহাসে এক উজ্জ্বলতম নাম। তাঁর ইতিহাস পড়লে পাঠককুল এক অভূতপূর্ব রোমাঞ্চ অনুভব করবেন। তাঁকে নিয়েই এই উপন্যাসটি লেখকের কলমে জীবন্ত হয়ে উঠেছে। শশাঙ্ক ছিলেন প্রাচীনবঙ্গের এক ক্ষুদ্র রাজ্যের অধীশ্বর। তীব্র উচ্চাশা তাঁকে ভাগ্যান্বেষণে টেনে নিয়ে যায় মগধে। সেখানে তিনি তাঁর অস্ত্রবিদ্যা ও বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে মগধেশ্বরকে মুগ্ধ করেন এবং সেই রাজ্যের মহাসামন্তের পদে বৃত হন। এরপর ঘটে তাঁর চমকপ্রদ উত্থান- সেই ইতিহাসই অলংকৃত করেছেন লেখক এই উপন্যাসে। **********************
508 _a'শ্রীপারাবত' প্রবীরকুমার গোস্বামীর জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯২৭ সালে কোচবিহারের মাতুলালয়ে। পিতামাতা সুধীরকুমার গোস্বামী ও প্রীতি গোস্বামী। শৈশব থেকে দুই দশক কেটেছে পৈতৃক বাড়ি তদনীন্তন নদীয়া জেলা এবং বর্তমানে বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার আমলা গ্রামে। পড়াশোনা আমলা সদরপুর এইচ.ই. স্কুল, কোচবিহার ভিক্টোরিয়া কলেজ এবং কলকাতার স্কটিশচার্চ কলেজ থেকে বাংলায় সাম্মানিকসহ স্নাতক। পরে চাকুরিরত অবস্থায় স্নাতকোত্তর। কর্মজীবন প্রথমে কিছুকাল কৃষ্ণনগরে রাজস্ব দপ্তরে এবং বনগাঁয় খাদ্য দপ্তরে চাকরি করে পরে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অধীনে উচ্চপদে এক বিভাগে কর্মরত ছিলেন অবসর গ্রহণ পর্যন্ত। প্রথম গল্প প্রকাশিত হয় কৃষ্ণনগরে একই পরিবারে থাকতে আসা মাসতুতো দাদা শ্রীঅমিয়ভূষণ মজুমদার সম্পাদিত পারিবারিক পত্রিকা 'উত্তরায়ণে'। তার আগে 'শ্রীপায়রা' ছদ্মনামে নাটিকা লিখেছিলেন স্থানীয় ক্লাবের জন্য। ১৯৫৮ সালে প্রথম উপন্যাস 'ঝড় থামবে' প্রকাশিত হয় 'শ্রীপারাবত' নামে। তখন থেকেই পাকাপাকিভাবে ছদ্মনামটি 'শ্রীপারাবত' করেন। দ্বিতীয় প্রকাশিত বই 'আমি সিরাজের বেগম'। পরে চলচ্চিত্রায়িত হয়। এরপর একের পর এক ঐতিহাসিক উপন্যাস 'আরাবল্লী থেকে আগ্রা' 'মমতাজ-দুহিতা জাহানারা' 'কিতাগড়' 'মেবার বহ্নি পদ্মিনী' ইত্যাদি প্রকাশিত হয়। ঐতিহাসিক উপন্যাসে সমধিক খ্যাতি পেলেও 'নির্জনতা নেই' 'মহাপ্রেম' 'আমি আজ নায়িকা' 'শতরূপে শতবার' 'এম. এল. পম্পা' প্রভৃতি সামাজিক উপন্যাসেও কল্পনার সঙ্গে জীবনের স্মৃতি, অভিজ্ঞতা ও অনুভবের মিশেল তাদের রসোত্তীর্ণ করেছে। লিখেছেন কিশোর উপন্যাস 'হারিয়ে যাবার নেই মানা', 'এরা তিনজন', 'রহস্যময় গিরিকন্দর', 'খুনের আড়ালে' 'রাত মোহনার রহস্য' ইত্যাদি প্রায় পৌনে শতাধিক উপন্যাস তিনি লিখে গেছেন। সচল শরীর ও মস্তিষ্ক নিয়ে হঠাৎ চলে যান প্রায় চুরাশি বছর বয়সে ২ নভেম্বর ২০১০ সালে।
600 _aGoswami, Prabir Kumar
650 _aLiterature & Fiction
700 _aGhosh, Baridbaran
856 _uhttps://rukminim2.flixcart.com/image/416/416/xif0q/book/m/e/e/oitihasik-kahini-samagra-vol-vii-original-imagxuytnjh8nkdz.jpeg?q=70&crop=false
_yCover Page
942 _2ddc
_cBK
999 _c41443
_d41443